ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে চট্টগ্রামে অর্ধশত বছর ধরে আয়োজন করা হয় জশনে জুলুস। ঐতিহ্যবাহী এই আয়োজনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেন লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলামান।
তাই একে বিশ্বের সর্ববৃহৎ জুলুস দাবি করে গিনেস বুকে তার স্বীকৃতি পেতে চায় আয়োজক কমিটি। সেই লক্ষ্যে চলছে আবেদনের প্রক্রিয়া।
উদ্যোক্তারা বলছেন, গিনেস বুকে এই জুলুসের স্বীকৃতি মিললে বাড়বে বাংলাদেশের সুনাম, বিশ্বে পৌঁছাবে ইসলামের বার্তা।
আনজুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের মিডিয়া উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার জানান, আলহামদুল্লিলাহ, চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত এ জশনে জুলুস পুরো দেশবাসী ও প্রশাসনের কাছে প্রশংসিত।
আনজুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন জানান, অর্ধশত বছরের এ আয়োজনে আজ পর্যন্ত কোনও অঘটন ঘটে নাই, এতে কি প্রমাণ করে না রসূলের নেক বান্দাদের মধ্যে কয়েকজন এখানে আছে।
আনজুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ মহসিন জানান, গিনেস বুকে এ ধরণের কিছু একটা রেকর্ড থাকা দরকার, যাতে সারা বিশ্বের সবাই জানুক ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে চট্টগ্রামের ৫০ বছর ধরে ঐতিহ্যবাহী জশনে জুলুস আয়োজিত হয়ে আসছে।
আনজুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের মিডিয়া উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার জানান, আমরা মনে করি জসনে জুলুস যেহেতু একটা কল্যাণের বার্তা দিয়ে আসছে। তাই এটা গিনেস বুকে স্থান পেলে এটা একটা নির্মল সংস্কৃতির বার্তা দেবে।