বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের মরদেহ উদ্ধারের পর ধারণা করা হচ্ছিলো তিনি হত্যাকাণ্ডের শিকার।
দীর্ঘ ৩৮ দিনের তদন্ত শেষে তদন্তকারী সংস্থা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) জানায়, নিখোঁজ হওয়ার আগে ফারদিন ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় একা একাই ঘুরে বেড়িয়েছেন।, বন্ধুকে বলেছিলেন ফারদিন। ফারদিন হত্যাকাণ্ডের শিকার হননি, হতাশা থেকে তিনি নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
এরমধ্যে ডিবির তদন্তের বিষয়টি নিশ্চিত হতে বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) ডিবি কার্যালয়ে আসেন বুয়েটের ৪০ জন শিক্ষার্থী। প্রায় তিন ঘণ্টা তদন্তকারী কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ শেষে বেরিয়ে শিক্ষার্থীরা জানান, ডিবির তদন্তে তারা আশ্বস্ত হয়েছেন। ডিবির কাছ থেকে বিভিন্ন আলামত দেখে এগুলো প্রাসঙ্গিক বলে দাবি করেন তারা।
ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ফারদিনের মৃত্যুর ঘটনাটি আমরা তদন্ত করেছি। তদন্তে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী আমরা তার মানসিক স্বাস্থ্যের কথা বলেছি। বান্ধবী বুশরাকে রামপুরায় নামিয়ে দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ানোর ব্যাখ্যা দিয়েছি। কিন্তু তার সঙ্গে কেউ ছিলেন না, তিনি একা একাই বিভিন্ন স্থানে ঘুরেছেন।
হারুন অর রশীদ বলেন, যাত্রাবাড়ী থেকে লেগুনায় করে ডেমরার সুলতানা কামাল সেতুর একপাশে তিনি নামেন। কিন্তু তিনি চনপাড়ার দিকে যাননি, সেখানে কোনো ঘটনাও ঘটেনি। ঘটনার ৩৮ দিন তদন্ত শেষে এটিকে আমরা সুইসাইডাল ঘটনা বলেছি। এ বিষয়ে বুয়েটের ৪০ জন শিক্ষার্থী এসে তিন ঘণ্টা আমাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। আমরা তার পরিবার, বন্ধু-আত্মীয়দের বলেছি, ফারদিন আত্মহত্যা করেছেন।
ডিবি প্রধান আরও বলেন, ফারদিন সেদিন রাতে বাবুবাজার ব্রিজ ও সুলতানা কামাল ব্রিজে যান। অথচ গত দুই বছরেও তিনি এসব এলাকায় যাননি। ফারদিন দুই বছরে ৫২২টি নম্বরে কথা বলেছেন, আমরা সবার কাছে খোঁজ-খবর নিয়েছি।
ফারদিন বিভিন্ন নোবেল বই পড়তেন উল্লেখ করে হারুন অর রশীদ বলেন, তিনি বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বিভিন্ন সময় হতাশার কথা বলেছেন। এক বান্ধবীকে লিখেছেন—‘৩০ বছরের বেশি কারো বাঁচার দরকার নাই’। আবার কাউকে লিখেছেন—‘যদি মারা যাই, বন্ধু সাজ্জাদ কষ্ট পাবে’। আরেকজনকে লিখেছেন—‘কোন একদিন শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখবে আমি আত্মহত্যা করেছি’। ফারদিন আত্মহত্যা করেছেন শুক্রবারেই।
ডিবি প্রধান বলেন, ফারদিনের বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে, তিনি হতাশায় ভুগছিলেন। তাছাড়া ফারদিনের মরদেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন ছিল না, ধস্তাধস্তির আলামত নেই। তার মোবাইল-টাকা পকেটে ছিল। হাতে ঘড়ি ছিল, কোনকিছু খোয়া যায়নি। বুয়েটের ৪০ শিক্ষার্থীও এসব আলামত দেখে একমত পোষণ করেছেন।
মনেহয় সেই বন্ধু ও তার সহযোগীরা মিলে খুন করে নদীতে ফেলে দিছে।
এই কথায় প্রমাণ হয়ে যায় সে আত্মহত্যা করেছে!
আসলে খুনিদের পাওয়ার আর টাকার পাহাড়ের তলায় পিষ্ট হয়ে এসব মামলার তদন্ত রিপোর্ট বের হয় এভাবেই। আবরার ফাহাদ কে হত্যার সাথে যারা ছিলো ফারদিন হত্যার সাথে ও একি লোকজনের হাত রয়েছে যা পুলিশ লুকাচ্ছে। যে পুলিশ সাধারণ পথচারীদের তল্লাশীর নামে তাদের পকেটে মাদক ঢুকিয়ে দিয়ে টাকার জন্যে তাদের মাদক মামলায় জেলে দেয় সে পুলিশ টাকার জন্যে একটা হত্যা মামলার তদন্ত রিপোর্ট সঠিক ভাবে দেবে তা কি করে আসা করা যায়। সাংবাদিক সাগর রুনি ও কি আত্মহত্যা করেছিলো? তাদের হত্যাকারী কারা তদন্ত রিপোর্ট কি কেয়ামতের আগে দিতে পারবে পুলিশ?
ভুয়া তথ্য । ওকে এনে বাঁশঢলা দিলে সব বের হয়ে যাবে।
গাঁজাখুরি নিউজ?
৩০ বছর তো হয়নি, তাহলে পিটালো কারা!?
সেই বন্ধুকে আইনের আওতায় আনা হোক আরে কি যে বলি আইনতো দেশে নাই ভুলে গেছিলাম।
এই বক্তব্য এসপি হারুনের আমার মনে হয় ঐ শয়তান টার তো তিরিশ পার হয়ে গেছে। এদিকে তার মার বুড়ি বয়সে ও 41সালে ক্ষমতা র সপ্ন দেখে 😀😃😁
ওর বয়স কত ?
ভুয়া কথা
Natok er keboo suru
কে এই বন্ধু? ঐ বদমাইশ সব জানে।
যদি কেউ 30 বছরের বেশি বাছতে চাইবেনা, তাহলে সে পড়া লেখা কেন করতে যাইবে? এইসব গাজা খোরি কথা বার্তা স্রেফ পাগলের প্রলাপ।
বন্ধুকে রিমান্ডে নিয়ে পেদানি দিতে হবে… খুনের ক্লু পাওয়া যাবে
হেতে এতদিন কন্ডাই আছিলো…..
আত্মহত্যার পক্ষে সাক্ষী প্রমাণের জন্য বানোয়াট কথা।
Mitha kotha ata
আত্মহত্যার পক্ষে সাক্ষী প্রমাণের জন্য বানোয়াট কথা। ডিবির চামচামি করতেচে এই সাংগাতিক মিডিয়া গুলা 😠🤬😠
বুয়া, হাসদির পুত, বুয়া।
একটি মানুষ তার জীবদ্দ্বশায় কত কথা বলে সেটি কি কোন সূত্র হতে পারে??
আমিও মনে করি ৪০ বছরের বেশি বাচার দরকার নেই। ৪০ পার হয়ে গেছে,এর মানে কি এখন আন্তহত্যা করব?
ভুয়া খবর।
একেবারেই বাজে নিউজ।
বুয়া নিউজ গুযবে কান দিবেনা
৩০ বছরের বেশি বেঁচে থাকার কোন প্রয়োজন না থাকলে এতো টাকা পয়সা খরচ করে পরিশ্রম করে লেখা পড়া করে ভবিষ্যৎ জীবন উজ্জ্বল করে কোন লাভ নেই সেটা ও কি জানত না?
মিডিয়া অন্য দিকে নিচ্ছে বৈধতা দিচ্ছে।
আর কি কি বলেছিল???