আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ক্ষমতায় থাকাকালীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। তিনি বলেছেন, খালেদা জিয়া ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। আমি তুলে দিয়েছিলাম খাতা-কলম। আজ মঙ্গলবার ৬ ডিসেম্বর ছাত্রলীগের ৩০তম সম্মেলনে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপির কাজই হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা। পুরনো ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী যারা আছেন, তাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, খালেদা জিয়া হুমকি দিয়েছিল, আওয়ামী লীগকে শিক্ষা দিতে তার ছাত্রদলই নাকি যথেষ্ট। তারা ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। এর প্রতিবাদে আমি ছাত্রদের হাতে বই-খাতা-কলম তুলে দিয়েছিলাম। আমাদের শক্তি জনগণ। আমাদের পেটুয়া বাহিনী লাগে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিটি আন্দোলনে শহীদের তালিকা যদি দেখি, সেখানে ছাত্রলীগের শহীদের তালিকাই বড়। ৭৫ এর পর জিয়াউর রহমান যখন অবৈধভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতা দখল করে, তার প্রতিবাদকারী হাজারো সেনাবহিনী, বিমান বাহিনীর অফিসারদের জিয়াউর রহমান যেমন হত্যা করেছে, ঠিক একইভাবে ছাত্রলীগের নেতা সেই বাবুসহ অনেককে গুম করে নিয়ে গেছে। তাদের পরিবার লাশও পায়নি। এভাবে অত্যাচার নির্যাতন করেছে।’
সম্মেলনে বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবীদের ‘বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী’ আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, এই বুদ্ধিজীবীরা সরকার উৎখাতের চেষ্টা করছে। শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের বুদ্ধিজীবী, তারা আসলে বুদ্ধিজীবী না, বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীজীবী। এই বুদ্ধিজীবীরা ‘একজনকে নেতা মেনে’ চোরাকারবারির সঙ্গে মিলে সরকার উৎখাতের চেষ্টা করছে।
এদিকে বিএনপির শাসনামলে নানা দুর্নীতি ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের ফিরিস্তি তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া তার ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। আমি তুলে দিয়েছিলাম খাতা-কলম। আমি ছাত্রলীগকে বলেছিলাম, তোমরা যখন ছুটিতে যাবে, তখন নিরক্ষর মানুষকে শিক্ষা দেবে। ছাত্রলীগ সেটা করেছিল এবং আমাদের রিপোর্টও দিয়েছিল।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ আজকে আর সেই দুর্দশাগ্রস্ত বাংলাদেশ না। বিএনপি যে গণতন্ত্রের কথা বলে, সেটা গণতন্ত্র না। সেটি ‘ক্যান্টমেন্টে বন্দি কাউফিউতন্ত্র’ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি নেতাদের জিজ্ঞেস করতে পারেন, সেটা ছিল কারফিউতন্ত্র, গণতন্ত্র না।
আহা !!!
আহা !!!
হাহাহা
হাহাহা
মাশাল্লা 🤭
মাশাল্লা 🤭
আর সেই কলম দিয়েই বিশ্বজিৎ, আবরারের মতো নিরীহ ছাত্রদের হত্যা এবং মানিকের মতো সোনার ছেলেরা ধর্ষনের সেন্চুরি উদযাপন করে😡😡😡
আর সেই কলম দিয়েই বিশ্বজিৎ, আবরারের মতো নিরীহ ছাত্রদের হত্যা এবং মানিকের মতো সোনার ছেলেরা ধর্ষনের সেন্চুরি উদযাপন করে😡😡😡
ইন্না লিল্লাহ
ইন্না লিল্লাহ
হ্যা সেইসব লোহার কলম পত্রিকায় আসে
হ্যা সেইসব লোহার কলম পত্রিকায় আসে
মিথ্যার উপর ডিগ্রি নিতে পারবে
মিথ্যার উপর ডিগ্রি নিতে পারবে
মিথ্যার উপর ডিগ্রি থাকলে বুবুজান শ্রেষ্ঠ ডিগ্রি লাভ করতো।
মিথ্যার উপর ডিগ্রি থাকলে বুবুজান শ্রেষ্ঠ ডিগ্রি লাভ করতো।
Chatradaler bitorer khobo o khub rakhe, alhamdullilah.
Chatradaler bitorer khobo o khub rakhe, alhamdullilah.
কোন দেশ থেকে মিথ্যা র ডিগ্রী টা নিয়েছেন
কোন দেশ থেকে মিথ্যা র ডিগ্রী টা নিয়েছেন
জনগণ উল্টো করে শুনে!
জনগণ উল্টো করে শুনে!
সেই কলম দিয়ে কি বিশ্বজিত কে কুপিয়েছে?
সেই কলম দিয়ে কি বিশ্বজিত কে কুপিয়েছে?
সত্য কথা বলছেন সারে তিন হাত লম্বা কলম ধরিয়ে দিয়েছেন আর সেই কলমের খাতা হলো আবরার
সত্য কথা বলছেন সারে তিন হাত লম্বা কলম ধরিয়ে দিয়েছেন আর সেই কলমের খাতা হলো আবরার
ওরে কেউ এক বদ্না পানি দে। আমি তাতে ডুবে মরি।
ওরে কেউ এক বদ্না পানি দে। আমি তাতে ডুবে মরি।
একশ পারচেন মিত্তা 🤪🤪🤪
একশ পারচেন মিত্তা 🤪🤪🤪
মুনাফিক
মুনাফিক
জাতির সাথে মজা নিচ্ছে ওনি
জাতির সাথে মজা নিচ্ছে ওনি
উনাকে মিথ্যা বলার জন্য নোবেল দেওয়া হোক।
উনাকে মিথ্যা বলার জন্য নোবেল দেওয়া হোক।
P,H,D degree dewa hochy, mittar bolar upore hashu apake, joy Bangla.
P,H,D degree dewa hochy, mittar bolar upore hashu apake, joy Bangla.
এখন উল্টো
এখন উল্টো
ওমায়া মায়া গো
ওমায়া মায়া গো
একটা দেশের প্রধানমন্ত্রীর যখন মিথ্যা কথা বলে তখন নিজের দলের কর্মীরা লজ্জায় মুখ লুকিয়ে ফেলে 😄
একটা দেশের প্রধানমন্ত্রীর যখন মিথ্যা কথা বলে তখন নিজের দলের কর্মীরা লজ্জায় মুখ লুকিয়ে ফেলে 😄
এই নির্লজ্জ মহিলার এসব কথা বলতে শরম না লাগলেও শুনতে আমাদের শরম লাগে।
এই নির্লজ্জ মহিলার এসব কথা বলতে শরম না লাগলেও শুনতে আমাদের শরম লাগে।
যারা টাকার বিনিময়ে দেহ ব্যবসা করে।তাদের মুখের কথা আর অনেক সুন্দর। কিন্তু একটা দেশের শাসক কিভাবে এই ধরনের কথা বলে। তিনি কি আসলে একজন শাসক।আমি মনে করি কোন ক্রমেই শাসক না।তিনি একজন মিথ্যাবাদি।তার মিথ্যাচারের কোন শেষ নাই। তিনি যাদের নিয়ে দেশ শাসন করছেন। সবাই দিনে রাতে চব্বিশ ঘণ্টা মিথ্যাচার করে।এই মিথ্যাচারের জবাব দিতে হবে একদিন।
যারা টাকার বিনিময়ে দেহ ব্যবসা করে।তাদের মুখের কথা আর অনেক সুন্দর। কিন্তু একটা দেশের শাসক কিভাবে এই ধরনের কথা বলে। তিনি কি আসলে একজন শাসক।আমি মনে করি কোন ক্রমেই শাসক না।তিনি একজন মিথ্যাবাদি।তার মিথ্যাচারের কোন শেষ নাই। তিনি যাদের নিয়ে দেশ শাসন করছেন। সবাই দিনে রাতে চব্বিশ ঘণ্টা মিথ্যাচার করে।এই মিথ্যাচারের জবাব দিতে হবে একদিন।
কলমটা অনেক বড়
কলমটা অনেক বড়