অবশেষে কাতার ফুটবল বিশ্বকাপ জিতল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসির হাতে উঠল পরম কাঙ্ক্ষিত সেই শিরোপা। এ বিশ্বকাপে ৩২ দল ৬৪ ম্যাচ খেলল ২৯ দিনে। সর্বকালের সেরা এই বিশ্বকাপ থেকে কেমন আয় করল কাতার? কাতার বিশ্বকাপ ২০২২-এর সিইও নাসের আল খাতের আশা প্রকাশ করেন, এ বিশ্বকাপ থেকে কাতারের আয় দাঁড়াবে ১৭০০ কোটি ডলার।
তবে এ বিশ্বকাপে কাতারের পর্যটন, হসপিটালিটি, খুচরা, পরিবহনসহ আরো অনেক খাত লাভবান হয়েছে। বিশেষ করে যে বিপুল পর্যটকের ঢল নেমেছে তাতে দেশটি ব্যাপকভাবে লাভবান হবে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাইট ফ্রাংক বলছে, ফুটবল বিশ্বকাপ ২০২২ উপলক্ষে কাতারে ১৫ লাখ দর্শনার্থীর সমাগম হয়। পরের বছর দেশটিতে অনুষ্ঠিত হবে ‘এশিয়ান কাপ-২০২৩’। ফলে পর্যটক বাড়তেই থাকবে।
এমনকি ২০৩০ সাল পর্যন্ত দেশটির হোটেল ও হসপিটালিটি খাতে প্রবৃদ্ধি ১২ শতাংশ করে হবে। এ খাতের মূল্য দাঁড়াবে ৫৫ বিলিয়ন ডলার। যা কাতারের জিডিপিতে ১২ শতাংশ অবদান রাখবে। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, এতে ২০২৩ সালে কাতারে পর্যটক বেড়ে হবে ৫৪ লাখ এবং ২০৩০ সাল নাগাদ পর্যটক বেড়ে হবে ৭০ লাখ। তবে এই বিশাল আয়োজন করতে কাতার ১১ বছরে অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যয় করেছে ২২৯ বিলিয়ন ডলার।
অন্যদিকে এ আয়োজনে ব্যাপকভাবে লাভবান হয়েছে ফিফা। কাতার বিশ্বকাপ ঘিরে কেবল বাণিজ্যিক চুক্তি থেকেই ৭৫০ কোটি ডলার আয় হয়েছে ফিফার। ২০১৮ সালে রাশিয়া বিশ্বকাপের আয়ের তুলনায় এটি অন্তত ১০০ কোটি ডলার বেশি। ফিফার আয় আসে মূলত পাঁচটি ক্যাটাগরি থেকে―টিভি সম্প্রচার স্বত্ব, বিপণন অধিকার, সেবা অধিকার ও টিকিট বিক্রি, নিবন্ধন অধিকার ও অন্যান্য লাভ।
আয়ের সবচেয়ে বড় অংশটিই আসে সম্প্রচার স্বত্ব থেকে। ফিফার মোট আয়ে এর অবদান প্রায় ৫৬ শতাংশ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৯ শতাংশ দেয় বিপণন খাত। আর বাকি ১৫ শতাংশ আসে অন্য খাতগুলো থেকে। ফিফার ওয়েবসাইটের তথ্য অনুসারে, ২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপের সময় টেলিভিশন সম্প্রচার স্বত্ব থেকে তাদের আয়ের লক্ষ্য ছিল ২৬৪ কোটি ডলার। বিপণন অধিকার বিক্রি থেকে আয় ধরা হয়েছিল ১৩৫ কোটি ডলার।
সেবা ও টিকিট বিক্রি থেকে ৫০ কোটি এবং নিবন্ধন অধিকার বিক্রি থেকে সম্ভাব্য আয় ধরা হয়েছিল ১৪ কোটি ডলার। কেলার স্পোর্টসের সমীক্ষা বলছে, এ বছর বিশ্বকাপের ম্যাচগুলোতে টিকিটের দামও ছিল সর্বকালের সর্বোচ্চ। অর্থাৎ এত দামি টিকিট কেটে আগে কখনো বিশ্বকাপের খেলা দেখতে হয়নি ফুটবলপ্রেমীদের।
এদিকে জার্মান সংস্থাটির হিসাবে, ২০১৮ বিশ্বকাপের তুলনায় ২০২২ বিশ্বকাপে টিকিটের দাম প্রায় ৪০ শতাংশ বেশি। কাতার বিশ্বকাপে ফাইনাল ম্যাচে প্রতিটি টিকিটের গড় দাম ছিল ৬৮৪ পাউন্ড, বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৮৭ হাজার টাকার বেশি। ফলে গোটা টুর্নামেন্টে প্রতিটি আসনের জন্য গড়ে ২৮৬ পাউন্ড দামে ৩০ লাখের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে ধরলে এই খাত থেকে ফিফার আয় হয়েছে প্রায় ১০০ কোটি ডলার। অর্থাৎ এ খাতে পূর্বধারণার চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ আয় হয়েছে সংস্থাটির। সূত্র : দ্য নিউজ, আলজাজিরা
লসের টাকা কি আপনার কাছে চাইছে? কাতার কি আপনার মতো ফকিন্নি ?
তার পরও বলবো কাতার সার্থক
Enjoyments priorities….
কাতার এই টাকা ব্যবসায়িক লাভের হিসেব করে খরচ করেছে আপনাদের কে বলেছে? তাদের এই বিনিয়োগ সুদুরপ্রসারী লক্ষ্য পূরনের উদ্দেশ্যে করেছে, তারা দেখিয়েছে তাদের কাছে অসম্ভব বলে কিছু নেই।
বেকুব সাংবাদিক?
তারা রাস্তা ঘাট করছে,হোটেল করছে,মেট্রোরেল করছে,নতুন করে সিটি করছে,মার্কেট করছে,বিচ করছে এগুলো কি খেলার সাথে নস্ট হয়ে যাবে না,তাহলে এই টাকাগুলো কিভাবে নস্ট হলো।তাদের দেশে ৫/৭ আগে কিছুই ছিলো না তারা খেল উপলক্ষে এগুলো সব করছে।আগামী ৫০/১০০ বছরের প্লান নিয়ে এগুলো করছে।
Even after all this generosity, the western media (the hypocritical English media in particular), keeps slandering them.
এবার কাতার বিশব কাপ যাহা করে দেখালো জানিনা ওদুর ভবিষ্যতে এতো টাকা খরচ করে কেহ দেখাতে পারবে কিনা।
আমাদের একটা পদ্মা সেতু করতে লাগে,৩০ হাজার কোটি টাকা 🙃🥴
কিছু কিছু কুলাঙ্গার নাস্তিক ইহুদিরে দালাল গুলো ভালো জিনিস ভালো লাগেনা,, ভালো টাকে কিভাবে দুর্গন্ধ করা যায় এটা নিয়ে কাজ করে
Alhamdulillah 🙏
Why
এতো আওয়ামীলীগ সরকারের মতো অবস্থা হলো
tate apnr ki?
Ata bangla desh choreder deshna sob khanei dandha khuj our country Nations government all is all banchod madarchod chuttiya
ভালোই তো হলো, এক টাকা কে কাকে দেয়
বিশ্বকাপ ফুটবলের আয়োজনের মধ্যে দিয়ে কাতার তার ভবিষ্যতের বিশ্ব বাণিজ্যের দ্বার উন্মোচন করেছে মাত্র।অদূর ভবিষ্যতে কাতার এর সুফল পেতে শুরু করবে। মুসলিম বিশ্বকে একি ছাতার নীচে নিয়ে আসতে পারাটাই কাতারের সবচেয়ে বড় সফলতা এই বিশ্বকাপ ফুটবল আয়োজনের মধ্যে দিয়ে।
কাতার জয়কে ক্রয় করতে জানেনা # কাতার দীর্ঘজীবী হোক # আমিন
Nathing
আয় হিসেব দিলেন কিন্তু খরছে হিসেব তো দিলে না
Only Qatar can afford it !
আলহামদুলিল্লাহ
Loss project.
But we are very proud of Qatar