Breaking News

বাবাকে না পেয়ে ছেলেকে থানায় নিলো পুলিশ

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম রবির বাড়িতে পুলিশ অভিযান চালিয়েছে। এসময় রবিকে বাসায় না পেয়ে তার ছোট ছেলে প্রীতমকে (২০) বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এমনটাই অভিযোগ করেছেন পরিবারের সদস্যরা।

বুধবার (৭ ডিসেম্বর) দিনগত রাত ২টায় সিদ্ধিরগঞ্জের হীরাঝিল আবাসিক এলাকার প্রিয়ম টাওয়ারে এই অভিযান চালানো হয়।

এ বিষয়ে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম রবি বলেন, রাতে হঠাৎ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শতাধিক সদস্য আমার বাড়ি ঘিরে ফেলে। এসময় তারা বাসার ভেতরে ঢুকে আমাকে খুঁজতে শুরু করে। বাসায় তল্লাশি চালিয়ে সেখানে আমার কোনো সন্ধান না পেয়ে আমার ছোট ছেলে প্রীতমকে ধরে নিয়ে চলে যায় পুলিশ। এসময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বাজে ব্যবহার করে তারা এবং আমার বাড়িঘর ভাংচুর ও তছনছ করে।

মনিরুল ইসলাম রবির সহধর্মিনী নিলুফার ইয়াসমিন বলেন, রাতে শতাধিক পুলিশ বাসায় এসে আমার ছোট ছেলেকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গেছে। আমার ছেলে কোনো রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত না। তাহলে কেনে পুলিশ আমার ছেলেকে ধরে নিয়ে গেলো?

সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) হাফিজুর রহমান বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মনিরুল ইসলাম রবির ছেলেকে থানায় আনা হয়েছে। এখনো তার বিরুদ্ধে আটক বা গ্রেফতার দেখানো হয়নি।

Check Also

ক্ষমা চাইলেন ডা. মুরাদ

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে সাধারণ ক্ষমার আবেদন করেছেন সাবেক তথ্য ও …

20 comments

  1. এটা কোন আইন নয়।

  2. এটা কোন আইন নয়।

  3. A kon low ami bujhi na. Akon thanar oc mistake korce er jonno ocir chele k tule nea jabe na ki?

  4. A kon low ami bujhi na. Akon thanar oc mistake korce er jonno ocir chele k tule nea jabe na ki?

  5. Bol hori hori bol ai amar bangladesh

  6. Bol hori hori bol ai amar bangladesh

  7. হায়রে বাংলাদেশ দিককার জানাই এই দেশের পতিটা পুলিশ কে এবং তাদের পরিবার কে কেমন সন্তান জন্মা দিয়েছে তারা নির অপরাধ মানুষ দের কে ধরে নিয়ে যায়

  8. হায়রে বাংলাদেশ দিককার জানাই এই দেশের পতিটা পুলিশ কে এবং তাদের পরিবার কে কেমন সন্তান জন্মা দিয়েছে তারা নির অপরাধ মানুষ দের কে ধরে নিয়ে যায়

  9. যেসব পুলিশ নিয়েছে নাম ও ঠিকানা প্রকাশ করুন !নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস বিক্রয় তাদের কাছে বন্ধ করুন !!!এই সব ইন্ডিয়ান মালদের পারিবারিক শান্তি হারাম করার ব্যবস্থা জনগণকে দায়িত্ব নিয়ে করতে হবে!!!এটা বিজ্ঞানী সাড়ে হাজারের ডিজিটাল আবিষ্কারের মতো গেরিলা অ্যাটাক আবিষ্কার !!!কান টানলে মাথা আসে !!!কাজ না হলে মূল্য ফেরত !!!হাহাহা !!!

  10. যেসব পুলিশ নিয়েছে নাম ও ঠিকানা প্রকাশ করুন !নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস বিক্রয় তাদের কাছে বন্ধ করুন !!!এই সব ইন্ডিয়ান মালদের পারিবারিক শান্তি হারাম করার ব্যবস্থা জনগণকে দায়িত্ব নিয়ে করতে হবে!!!এটা বিজ্ঞানী সাড়ে হাজারের ডিজিটাল আবিষ্কারের মতো গেরিলা অ্যাটাক আবিষ্কার !!!কান টানলে মাথা আসে !!!কাজ না হলে মূল্য ফেরত !!!হাহাহা !!!

  11. এরকম রাজনিতির নিন্দা জানাই

  12. এরকম রাজনিতির নিন্দা জানাই

  13. Police ligu bole kotha

  14. Police ligu bole kotha

  15. পুলিশ পেশা এখন, মাফিয়া হয়েছে

  16. পুলিশ পেশা এখন, মাফিয়া হয়েছে

  17. ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

    পবিত্র কোরআনের শিক্ষা হচ্ছে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে যদি নিজ পিতা-মাতার বিরুদ্ধেও স্বাক্ষ্য দিতে হয় তা যেন দেয়া হয়।

    মহান আল্লাহ বলেন
    হে মুমিনগণ, তোমরা ন্যায়ের উপর সুপ্রতিষ্ঠিত থাকবে আল্লাহর জন্য সাক্ষীরূপে। যদিও তা তোমাদের নিজদের কিংবা পিতা-মাতার অথবা নিকটাত্মীয়দের বিরুদ্ধে হয়। যদি সে বিত্তশালী হয় কিংবা দরিদ্র, তবে আল্লাহ উভয়ের ঘনিষ্ঠতর। সুতরাং ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে তোমরা প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। আর যদি তোমরা ঘুরিয়ে- পেঁচিয়ে কথা বল কিংবা এড়িয়ে যাও তবে আল্লাহ তোমরা যা কর সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
    [সূরা আন-নিসা আয়াত ১৩৫]

    এ আয়াতে শুধুমাত্র সুবিচারের কথাই স্পষ্ট করে তুলে ধরা হয় নি, বরং সুবিচার প্রতিষ্ঠার অপরিহার্য শর্তাবলীও উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন, শুধুমাত্র সুবিচার প্রতিষ্ঠাই নয়, বরং সুবিচারের পতাকাকেও সমুন্নত রাখতে হবে।

    যেখানেই ন্যায়বিচার ভূলুণ্ঠিত হতে দেখা যাবে, সেখানে তা সমুন্নত করাতে সর্বশক্তি নিয়োগ করতে হবে। মামলায় কোন পক্ষের হার-জিতের জন্য সাক্ষ্য নয়, বরং শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্যই সাক্ষ্য দিতে হবে। কেননা, সত্যসাক্ষ্য ব্যতিরেকে সুবিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। সত্যসাক্ষ্য দিতে গিয়ে যদি নিজেদের স্বার্থে আঘাত লাগে অথবা নিজ পিতা-মাতার বা নিকটাত্মীয় পরিজনের প্রতিকূলেও যদি যায়, তবুও সত্যসাক্ষ্য দিতে হবে। ন্যায়বিচারের উচ্চ মানদণ্ড ছাড়া সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত হওয়া সম্ভব নয়। তাই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে হলে একমাত্র সত্যকেই মাধ্যম বানাতে হবে।

    অপর এক স্থানে বলা হয়েছে,
    হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহর জন্য ন্যায়ের সাথে সাক্ষদানকারী হিসেবে সদা দন্ডায়মান হও। কোন কওমের প্রতি শত্রুতা যেন তোমাদেরকে কোনভাবে প্ররোচিত না করে যে, তোমরা ইনসাফ করবে না। তোমরা ইনসাফ কর, তা তাকওয়ার নিকটতর এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় তোমরা যা কর, আল্লাহ সে বিষয়ে সবিশেষ অবহিত।
    [সূরা আল মায়িদাহ আয়াত ৮]

    ইসলাম একটি শান্তিপ্রিয় ধর্ম এবং এর শিক্ষা অত্যন্ত উচ্চাঙ্গের। ইসলামের শিক্ষাগুলোর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা হলো সমাজ ও দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা।

    আল্লাহপাকের পক্ষ পৃথিবীতে এ পর্যন্ত থেকে যত নবীর (আ.) আগমন ঘটেছে, তাদের প্রত্যেককে আল্লাহতায়ালা বিশেষ যেসব দায়িত্ব দিয়েছেন তার মধ্যে প্রধান দায়িত্ব হলো ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। আল্লাহতায়ালার নির্দেশ অনুযায়ী সকল নবীই (আ.) দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করেছেন এবং এক্ষেত্রে সফলও হয়েছেন।

    ইসলামে ন্যায়বিচারের শিক্ষা এমন এক অনিন্দসুন্দর শিক্ষা, যা ন্যায়পরায়ণ প্রত্যেক অমুসলিমও শুনে প্রশংসা না করে পারে না।

    পৃথিবীতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত করাই মহানবীর (সা.) আগমণের উদ্দেশ্য এবং তিনি নিজ আমল দ্বারা সর্বত্র ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষমও হয়েছিলেন।

    এছাড়া কেবল শ্রেষ্ঠ নবীর উম্মতের দাবি করার কোন মূল্য নেই, আমাদের কর্মের মাধ্যমে শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে হবে।

    সর্বক্ষেত্রে আমরা যখন ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হব, তখনই আমরা আল্লাহর প্রেমিকও হতে পারব আর খায়রে উম্মত হিসেবে নিজদেরকে প্রকাশ করতে পারব এবং আল্লাহর দরবারে মুমিন হিসেবে বিবেচিত হব।

    মহান আল্লাহ বলেন
    কেবল তাদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, যারা মানুষের উপর যুলম করে এবং যমীনে অন্যায়ভাবে সীমালঙ্ঘন করে বেড়ায়। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
    [সূরা আশ-শুরা আয়াত ৪২]

  18. ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

    পবিত্র কোরআনের শিক্ষা হচ্ছে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে যদি নিজ পিতা-মাতার বিরুদ্ধেও স্বাক্ষ্য দিতে হয় তা যেন দেয়া হয়।

    মহান আল্লাহ বলেন
    হে মুমিনগণ, তোমরা ন্যায়ের উপর সুপ্রতিষ্ঠিত থাকবে আল্লাহর জন্য সাক্ষীরূপে। যদিও তা তোমাদের নিজদের কিংবা পিতা-মাতার অথবা নিকটাত্মীয়দের বিরুদ্ধে হয়। যদি সে বিত্তশালী হয় কিংবা দরিদ্র, তবে আল্লাহ উভয়ের ঘনিষ্ঠতর। সুতরাং ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে তোমরা প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। আর যদি তোমরা ঘুরিয়ে- পেঁচিয়ে কথা বল কিংবা এড়িয়ে যাও তবে আল্লাহ তোমরা যা কর সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
    [সূরা আন-নিসা আয়াত ১৩৫]

    এ আয়াতে শুধুমাত্র সুবিচারের কথাই স্পষ্ট করে তুলে ধরা হয় নি, বরং সুবিচার প্রতিষ্ঠার অপরিহার্য শর্তাবলীও উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন, শুধুমাত্র সুবিচার প্রতিষ্ঠাই নয়, বরং সুবিচারের পতাকাকেও সমুন্নত রাখতে হবে।

    যেখানেই ন্যায়বিচার ভূলুণ্ঠিত হতে দেখা যাবে, সেখানে তা সমুন্নত করাতে সর্বশক্তি নিয়োগ করতে হবে। মামলায় কোন পক্ষের হার-জিতের জন্য সাক্ষ্য নয়, বরং শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্যই সাক্ষ্য দিতে হবে। কেননা, সত্যসাক্ষ্য ব্যতিরেকে সুবিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। সত্যসাক্ষ্য দিতে গিয়ে যদি নিজেদের স্বার্থে আঘাত লাগে অথবা নিজ পিতা-মাতার বা নিকটাত্মীয় পরিজনের প্রতিকূলেও যদি যায়, তবুও সত্যসাক্ষ্য দিতে হবে। ন্যায়বিচারের উচ্চ মানদণ্ড ছাড়া সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত হওয়া সম্ভব নয়। তাই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে হলে একমাত্র সত্যকেই মাধ্যম বানাতে হবে।

    অপর এক স্থানে বলা হয়েছে,
    হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহর জন্য ন্যায়ের সাথে সাক্ষদানকারী হিসেবে সদা দন্ডায়মান হও। কোন কওমের প্রতি শত্রুতা যেন তোমাদেরকে কোনভাবে প্ররোচিত না করে যে, তোমরা ইনসাফ করবে না। তোমরা ইনসাফ কর, তা তাকওয়ার নিকটতর এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় তোমরা যা কর, আল্লাহ সে বিষয়ে সবিশেষ অবহিত।
    [সূরা আল মায়িদাহ আয়াত ৮]

    ইসলাম একটি শান্তিপ্রিয় ধর্ম এবং এর শিক্ষা অত্যন্ত উচ্চাঙ্গের। ইসলামের শিক্ষাগুলোর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা হলো সমাজ ও দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা।

    আল্লাহপাকের পক্ষ পৃথিবীতে এ পর্যন্ত থেকে যত নবীর (আ.) আগমন ঘটেছে, তাদের প্রত্যেককে আল্লাহতায়ালা বিশেষ যেসব দায়িত্ব দিয়েছেন তার মধ্যে প্রধান দায়িত্ব হলো ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। আল্লাহতায়ালার নির্দেশ অনুযায়ী সকল নবীই (আ.) দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করেছেন এবং এক্ষেত্রে সফলও হয়েছেন।

    ইসলামে ন্যায়বিচারের শিক্ষা এমন এক অনিন্দসুন্দর শিক্ষা, যা ন্যায়পরায়ণ প্রত্যেক অমুসলিমও শুনে প্রশংসা না করে পারে না।

    পৃথিবীতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত করাই মহানবীর (সা.) আগমণের উদ্দেশ্য এবং তিনি নিজ আমল দ্বারা সর্বত্র ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষমও হয়েছিলেন।

    এছাড়া কেবল শ্রেষ্ঠ নবীর উম্মতের দাবি করার কোন মূল্য নেই, আমাদের কর্মের মাধ্যমে শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে হবে।

    সর্বক্ষেত্রে আমরা যখন ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হব, তখনই আমরা আল্লাহর প্রেমিকও হতে পারব আর খায়রে উম্মত হিসেবে নিজদেরকে প্রকাশ করতে পারব এবং আল্লাহর দরবারে মুমিন হিসেবে বিবেচিত হব।

    মহান আল্লাহ বলেন
    কেবল তাদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, যারা মানুষের উপর যুলম করে এবং যমীনে অন্যায়ভাবে সীমালঙ্ঘন করে বেড়ায়। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
    [সূরা আশ-শুরা আয়াত ৪২]

  19. Onnai kortece polic

  20. Onnai kortece polic

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *