২০০৭ সালে জরুরি অবস্থার মধ্যে গ্রেপ্তারের পর সংসদ ভবন এলাকার বিশেষ কারাগারে বসে ক্ষমতায় গেলে কী কী উন্নয়ন করবেন সেগুলির পরিকল্পনা নোট করে রাখতেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ভয়েস অব আমেরিকাকে মঙ্গলবার দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি একথা বলেন। জাতিসংঘের ৭৭তম অধিবেশনে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে অবস্থানকালে এই একান্ত সাক্ষাৎকার দেন প্রধানমন্ত্রী। ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা বিভাগের প্রধান শতরূপা বড়ুয়া প্রায় এক ঘণ্টাব্যাপী এই সাক্ষাৎকার নিয়েছেন।
সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট, মিডিয়ার স্বাধীনতা, আগামী নির্বাচন ও রোহিঙ্গা প্রসঙ্গসহ নানা বিষয়ে কথা বলেন। এছাড়া আওয়ামী লীগের শাসনামলের নানা অর্জনও তিনি তুলে ধরেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০০৭ সালে বিএনপি সরকারের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, লুটপাট, সন্ত্রাসের কারণে দেশে একটা চরম অরাজকতার সৃষ্টি হয়। তখন ইমারজেন্সি ডিক্লেয়ার হয়। দুইটা বছর যারা ক্ষমতায় ছিল তারা আমাকে গ্রেপ্তার করে। বন্দিখানাই কেউ নাই। আমি একদম একা একটা বাড়িতে আটকা। আমি সময় নষ্ট করিনি। আমার কেন যেন মনে হলো—ঠিক আছে এই অবস্থা থেকে পরিবর্তন তো একদিন আসবেই। আমরা যদি ক্ষমতায় যাই তাহলে কী করব?’
‘আমি ওখানে বসে বসে নোট করা শুরু করি। যে এত সালের মধ্যে শিক্ষার হার বাড়াবো, এত সালের মধ্যে খাদ্য নিরাপত্তা দিব, এত সালের মধ্যে স্যনিটেশনের ব্যবস্থা, সুপেয় পানির ব্যবস্থা করব। রাস্তাঘাট কী কী করব, কোন জায়গায় কোন ব্রিজ করতে হবে। এগুলো সমস্ত কিছুর একটা নোট করে রেখে দিলাম।’
এরপর ২০০৮ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার নির্বাচন দিতে বাধ্য হলো জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের ইলেকশন মেনিফেস্টোতে রূপকল্প-২১ অর্থাৎ ২০২১-কে লক্ষ্য করে আমাদের পরিকল্পনাটা নিলাম। সেটির ওপর ভিত্তি করেই কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনা শুরু করলাম। আমাদের উন্নয়নটা কিন্তু নিজেদের পরিকল্পনা নিয়েই কাজ শুরু করি। এর ফলে আমরা আস্তে আস্তে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করলাম।’
‘২০০৯ সালে আমরা সরকার গঠন করার পরে আবার ২০১৪ সালে নির্বাচন হলো। জনগণ আমাদের কাজে খুশি হয়ে আমাদের আবার ভোট দিল। আমরা দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসলাম। আবার একটা সুবিধা হলো ধারাবাহিকতা থাকলে কাজগুলো এগিয়ে নেওয়া যায়। এরপর তৃতীয়বারও যখন নির্বাচন হলো তখন আমাদের ব্যাপকভাবে তারা ভোট দিলো এবং আমাদের কাজগুলি আমরা করতে পারলাম।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের যা লক্ষ্য ছিল দারিদ্র্য বিমোচন করা প্রায় ৪১ শতাংশ থেকে আমরা ২০ দশমিক ৫ শতাংশে নামালাম। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য আরও বেশি ছিল। আমি তো বলেছিলাম আমরা আরও কমিয়ে অন্তত ১৬-১৭ শতাংশ নামিয়ে নিয়ে আসবো দারিদ্র্যের হার। এর মাঝে যেটা হলো করোনাভাইরাস এসে অগ্রযাত্রাটা একটু ব্যাহত করে দিলো। সেখান থেকে আমরা যখন আবার একটু উত্তরণ ঘটাতে শুরু করলাম ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধ সেটাও আজকে একটা বাধা সৃষ্টি করল।’
প্রধানমন্ত্রী জানান, তার সরকারের সকল উন্নয়ন পরিকল্পনা ২০২০ সালের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপন আর ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন ঘিরে তৈরি ছিল।
তিনি বলেন, ‘এই উন্নয়ন পরিকল্পনায় আমরা যেটা সবচেয়ে বেশি করেছি সেটা হলো যত বেশি অর্থ সরবরাহ গ্রামে করা যায় অর্থাৎ গ্রামের মানুষকে তুলে নিয়ে আসা। যেমন যারা গৃহহীন মানুষ, এটা স্বাধীনতার পর আমার বাবা শুরু করেছিলেন যে ভূমিহীন মানুষকে তিনি জমি দেবেন ঘর করে দেবেন। আমরা সেই কাজটা আবার শুরু করলাম।’
সাক্ষাৎকারে শতরূপা বড়ুয়ার অপর এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি যখন ৯৬ সালে প্রথম আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর দিতে শুরু করলাম, তখন মানুষের এমন দূরবস্থা ছিল যে আমি যখন আলাদা ঘর দিতাম সেগুলো তারা রাখতে পারতো না। একটু অর্থশালী বিত্তশালীরা কিছু টাকা পয়সা দিলেই জমি ও ঘরটা বিক্রি করে দিত। অনেক সময় কাজ করার সুযোগ পেত না বলে ঘরবাড়ি বিক্রি করে দিত।’
‘…এটা মাথায় রেখে আমি চিন্তা করলাম যে এমনভাবে তৈরি করে দেব যে কেউ যাতে বিক্রি করতে না পারে। তখন আমরা যে প্রকল্পটা শুরু করেছিলাম ব্যারাকহাউজ। মানে এক একটা ব্যারাকের মধ্যে বড় কামরা করে দিলাম। এটা করা হয়েছিল ১৯৯৭ সালে আমাদের দেশে প্রচন্ড ঘূর্ণিঝড় হয়। তখন দেখলাম অনেক লোক গৃহহীন হয়ে যায়।’
সাক্ষাৎকারের এক পর্যায়ে শতরূপা বড়ুয়ার ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গণমাধ্যমে বেসরকারি খাতের অন্তর্ভুক্তি উন্মুক্ত করে দেয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এখন দেশে ৪৪টি টেলিভিশনের অনুমোদন আছে এবং ৩২টি চালু আছে। এসব চ্যানেলে টক শোতে বক্তারা সরকারের বিভিন্ন সমালোচনা করছেন। সত্য-মিথ্যা মিলিয়ে নানা কথা বলছেন তারা। সব কথা বলার পরও কেউ যদি বলে যে আমাকে কথা বলতে দিলো না, তার কি জবাব আছে?’
একসময় দেশে প্রতি রাতে কারফিউ জারি করা হতো আর মানুষ রাস্তায় বের হতে পারতো না—এ বিষয়টি তুলে ধরে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশে ১৯ বার ক্যু হয়েছে। আরও কয়েকবার ক্যুর চেষ্টা করা হয়েছে। সেসময় মানুষ কথা বলতে পারতো না। মত প্রকাশের অধিকার ছিল না। এখন মানুষ স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পারে।’
চাপাবাজির জন্য মেডেল দেওয়া উচিত
চাপাবাজির জন্য মেডেল দেওয়া উচিত
আপনার উন্নয়নের ঠেলায় এক বেলা খায় আর এক বেলা উপোস থাকি
আপনার উন্নয়নের ঠেলায় এক বেলা খায় আর এক বেলা উপোস থাকি
নাকি ব্যাংক লুটের পরিকল্পনা করেছিলেন?
নাকি ব্যাংক লুটের পরিকল্পনা করেছিলেন?
তাহলে এখন দেশে যেটা করছেন এই নোটটাই জেলখানায় বসে বসে করতেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বাঙালির মানুষ যাতে না খেয়ে মরে 70 টাকা আটা, ১২০ টাকা চিনি, ৮০ টাকা চাল, ১৮০ টাকা সয়াবিন, এই ছিল আপনার নোটে, আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করি।
তাহলে এখন দেশে যেটা করছেন এই নোটটাই জেলখানায় বসে বসে করতেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বাঙালির মানুষ যাতে না খেয়ে মরে 70 টাকা আটা, ১২০ টাকা চিনি, ৮০ টাকা চাল, ১৮০ টাকা সয়াবিন, এই ছিল আপনার নোটে, আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করি।
গনতন্ত্র হত্যা করে এক দলীয় সরকার কায়েম করবেন এটাও নোট ছিল?
গনতন্ত্র হত্যা করে এক দলীয় সরকার কায়েম করবেন এটাও নোট ছিল?
আপনি মিথ্যা বলেছেন! কাকে বন্ধি,গুম/হত্যা করলে ক্ষমতায় থাকা যাবে! মূলত সেটাই —-!
আপনি মিথ্যা বলেছেন! কাকে বন্ধি,গুম/হত্যা করলে ক্ষমতায় থাকা যাবে! মূলত সেটাই —-!
উন্নয়নের জোয়ারে জনগন না খেয়ে থাকার ব্যবস্হা হইছে।
উন্নয়নের জোয়ারে জনগন না খেয়ে থাকার ব্যবস্হা হইছে।
হায়রে উন্নয়ন চালের দাম ৬০ টাকা, চিনির দাম ১২০ টাকা, তেলের দাম ২০০ টাকা কেজি,আর নিজের উপর রিনের বুঝা লক্ষ লক্ষ টাকা, কি মজার সরকার আমাদের
হায়রে উন্নয়ন চালের দাম ৬০ টাকা, চিনির দাম ১২০ টাকা, তেলের দাম ২০০ টাকা কেজি,আর নিজের উপর রিনের বুঝা লক্ষ লক্ষ টাকা, কি মজার সরকার আমাদের
আবারো জেল খানাই বসে নোট করবেন সময় আসি গেছে
আবারো জেল খানাই বসে নোট করবেন সময় আসি গেছে
কি কি উন্নয়ন করবো কারে কারে জেলে ভরবো। আবার জেলে গেলে জাতির উপকার। আরো কিছু পরিকল্পনা মাথায় আসবে।
কি কি উন্নয়ন করবো কারে কারে জেলে ভরবো। আবার জেলে গেলে জাতির উপকার। আরো কিছু পরিকল্পনা মাথায় আসবে।
দেশের জনগণ বুঝার আর বাকী রইল না, আপনি অভিনয়ে সেরা।।।
দেশের জনগণ বুঝার আর বাকী রইল না, আপনি অভিনয়ে সেরা।।।
এবার জেলে বসে নোট করিয়েন কি কি ভুল করেছেন?
সব হিসেব করার মতো যথেষ্ট সময় পাবেন- ইনশাআল্লাহ।
এবার জেলে বসে নোট করিয়েন কি কি ভুল করেছেন?
সব হিসেব করার মতো যথেষ্ট সময় পাবেন- ইনশাআল্লাহ।
এতো উন্নয়ন সকাল 5 থেকে রাত 12 পর্যন্ত গেস থাকে না দুপুরে পানি ভাত খেতে হয় এমন। উন্নয়ন আর চাই না ।
এতো উন্নয়ন সকাল 5 থেকে রাত 12 পর্যন্ত গেস থাকে না দুপুরে পানি ভাত খেতে হয় এমন। উন্নয়ন আর চাই না ।
কিভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে?? ক্ষমতায় গেলে কি কি করব?? ক্ষমতাকে কিভাবে দীর্ঘস্থায়ী করা যাবে?? ক্ষমতায় গেলে কোন প্রতিশোধ কোন পন্থায় নিব?? ক্ষমতা কুক্ষিগত করে কোন পন্থায় গনতন্ত্রকে অলিখিত একনায়কতন্ত্র করা যাবে??– এই চিন্তাগুলো ক্ষমতালোভী মনে সবসময় খোঁচাখুচি করেই, বিশেষ করে সময় যখন ক্ষমতা পাওয়ার মত পরিস্থিতি সামনে তৈরী করে ক্ষমতার হাতছানি দেয় !!
আর জেলখানায় পরিকল্পনা, ষড়যন্ত্র, ছক তৈরী করার মত পর্যাপ্ত অলস সময় ছিল। তাই হয়ত পরিকল্পনাগুলোকে বার বার রিসার্স করে সপ্ন আর পরিকল্পনায় পিএইচডি করা হয়ে গেছিল যা পরবর্তীতে বাস্তবে প্রয়োগ করার চেষ্টায় আজও সংগ্রাম চলছে। এই সংগ্রামে আমরা সাধারণ মানুষ পিষে ভর্তা হয়ে গেলেই বা কি? কজন মানুষের জীবনে সপ্নপুরনের সুযোগ তৈরী হয়?আর সপ্নপুরন বলে কথা, সপ্নপুরনে কোন সেক্রিফাইস কেন !? হোক না কোটি মানুষের সপ্নের হাহাকারের বিনিময়ে নিজের সপ্নপুরন!!?? স্বার্থপর মন খুব বেহায়া হয়, মনুষ্যত্ব হাহাকার করে নির্লজ্জতার কাছে। বিবেকের নিঃশব্দ আর্তচিৎকার করুনভাবে পরাজিত হয় ষড়যন্ত্রে পরিপূর্ণ মস্তিষ্কের কাছে!!
ক্ষমতা খুবই বিচিত্র এক জিনিস,,
এটা না থাকলে মানুষ পাগল থাকে, আর ক্ষমতা পেয়ে গেলে মানুষ উম্মাদ হয়ে যায় । জেলখানায় বসে ভাবনা আর সপ্নগুলো খুব গঠনমূলক আর সুন্দর ছিল, কারন তখন ক্ষমতা পাওয়াটাই একটা সপ্ন ছিল। পরবর্তীতে যখন ক্ষমতা এসে ধরা দিয়েছে তখন সপ্নগুলো হয়ে গেছে এলোমেলো আর ভাবনাগুলো হয়ে গেছে হ-য-ব-র-ল। ক্ষমতা পেয়ে দুর্নীতি হয়েছে উচ্চাভিলাষী আর ক্ষমতার লোভে ক্ষমতা ধরে রাখার বাসনায় বিবেক হয়েছে হিংস্র । তাই ক্ষমতা স্থায়ী করার বাসনায় মনে জায়গা করে নিয়েছে নির্লজ্জতা(!?) আর মনে পরিপূর্ণ হয়েছে মিথ্যাচার(!?)। মানব চরিত্রের খুব সাধারণ বৈশিষ্ট্য(!?) এটা। খুব কম সংখ্যক মানুষই সাধারণ থেকে অসাধারণ গুনের অধিকারী হবার ক্ষমতা রাখে।
অন্য অর্থে অসাধারণ হতে হয়না, প্রভাবমুক্ত থেকে সাধারণ হয়ে থাকতে পারাটাও অসাধারণ একটা গুন।
কিভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে?? ক্ষমতায় গেলে কি কি করব?? ক্ষমতাকে কিভাবে দীর্ঘস্থায়ী করা যাবে?? ক্ষমতায় গেলে কোন প্রতিশোধ কোন পন্থায় নিব?? ক্ষমতা কুক্ষিগত করে কোন পন্থায় গনতন্ত্রকে অলিখিত একনায়কতন্ত্র করা যাবে??– এই চিন্তাগুলো ক্ষমতালোভী মনে সবসময় খোঁচাখুচি করেই, বিশেষ করে সময় যখন ক্ষমতা পাওয়ার মত পরিস্থিতি সামনে তৈরী করে ক্ষমতার হাতছানি দেয় !!
আর জেলখানায় পরিকল্পনা, ষড়যন্ত্র, ছক তৈরী করার মত পর্যাপ্ত অলস সময় ছিল। তাই হয়ত পরিকল্পনাগুলোকে বার বার রিসার্স করে সপ্ন আর পরিকল্পনায় পিএইচডি করা হয়ে গেছিল যা পরবর্তীতে বাস্তবে প্রয়োগ করার চেষ্টায় আজও সংগ্রাম চলছে। এই সংগ্রামে আমরা সাধারণ মানুষ পিষে ভর্তা হয়ে গেলেই বা কি? কজন মানুষের জীবনে সপ্নপুরনের সুযোগ তৈরী হয়?আর সপ্নপুরন বলে কথা, সপ্নপুরনে কোন সেক্রিফাইস কেন !? হোক না কোটি মানুষের সপ্নের হাহাকারের বিনিময়ে নিজের সপ্নপুরন!!?? স্বার্থপর মন খুব বেহায়া হয়, মনুষ্যত্ব হাহাকার করে নির্লজ্জতার কাছে। বিবেকের নিঃশব্দ আর্তচিৎকার করুনভাবে পরাজিত হয় ষড়যন্ত্রে পরিপূর্ণ মস্তিষ্কের কাছে!!
ক্ষমতা খুবই বিচিত্র এক জিনিস,,
এটা না থাকলে মানুষ পাগল থাকে, আর ক্ষমতা পেয়ে গেলে মানুষ উম্মাদ হয়ে যায় । জেলখানায় বসে ভাবনা আর সপ্নগুলো খুব গঠনমূলক আর সুন্দর ছিল, কারন তখন ক্ষমতা পাওয়াটাই একটা সপ্ন ছিল। পরবর্তীতে যখন ক্ষমতা এসে ধরা দিয়েছে তখন সপ্নগুলো হয়ে গেছে এলোমেলো আর ভাবনাগুলো হয়ে গেছে হ-য-ব-র-ল। ক্ষমতা পেয়ে দুর্নীতি হয়েছে উচ্চাভিলাষী আর ক্ষমতার লোভে ক্ষমতা ধরে রাখার বাসনায় বিবেক হয়েছে হিংস্র । তাই ক্ষমতা স্থায়ী করার বাসনায় মনে জায়গা করে নিয়েছে নির্লজ্জতা(!?) আর মনে পরিপূর্ণ হয়েছে মিথ্যাচার(!?)। মানব চরিত্রের খুব সাধারণ বৈশিষ্ট্য(!?) এটা। খুব কম সংখ্যক মানুষই সাধারণ থেকে অসাধারণ গুনের অধিকারী হবার ক্ষমতা রাখে।
অন্য অর্থে অসাধারণ হতে হয়না, প্রভাবমুক্ত থেকে সাধারণ হয়ে থাকতে পারাটাও অসাধারণ একটা গুন।
নোট টা ছাপাই দিলে আমরা আগেই জেনে যেতাম আমাদের কপালে আর কি কি আছে !
নোট টা ছাপাই দিলে আমরা আগেই জেনে যেতাম আমাদের কপালে আর কি কি আছে !
জেলখানায় বসে নোংরা মানসিকতার চিন্তা করতেন। কিভাবে ভোট চুরি করে দেশ ও দেশের মানুষের রক্ত চোষা যায়। দেশকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া যায়।।।
জেলখানায় বসে নোংরা মানসিকতার চিন্তা করতেন। কিভাবে ভোট চুরি করে দেশ ও দেশের মানুষের রক্ত চোষা যায়। দেশকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া যায়।।।
চালের কেজি ৬০ টাকা তেলের কেজি ২০০ টাকা আর এটাই আপনার উন্নয়ন আমরা সাধারণ মানুষ কত কষ্টে সংসার চালাইতেছি,,,,,,,,, এর হিসাব একদিন আল্লাহর দরবারে আপনাকে দিতে হবে
চালের কেজি ৬০ টাকা তেলের কেজি ২০০ টাকা আর এটাই আপনার উন্নয়ন আমরা সাধারণ মানুষ কত কষ্টে সংসার চালাইতেছি,,,,,,,,, এর হিসাব একদিন আল্লাহর দরবারে আপনাকে দিতে হবে
আহা সময়ের কি বিচার
আবারও সেই পরীক্ষা দরজায়
কড়া নারছে।
আহা সময়ের কি বিচার
আবারও সেই পরীক্ষা দরজায়
কড়া নারছে।
আপনার কথা মানুষ শুনে না। শুনে আওয়ামীলীগ কারন তাদের পক্যাট ভারি আর সাধারণ জনগণের পক্যাট খালি। একটা সমাবেশের জন্য এত ভয়।
আপনার কথা মানুষ শুনে না। শুনে আওয়ামীলীগ কারন তাদের পক্যাট ভারি আর সাধারণ জনগণের পক্যাট খালি। একটা সমাবেশের জন্য এত ভয়।
মিথ্যাবাদি ১০০%
মিথ্যাবাদি ১০০%
এবার নোট করবেন , অতীতে কী কী অ@ কর্ম করছেন।
এবার নোট করবেন , অতীতে কী কী অ@ কর্ম করছেন।
জনগণের টাকার গুলি
জনগণের বুকে,
এই দুঃখটা শুনবে কে
বলবে কে মুখে!
ফ্যাক্ট: নয়া পল্টন— ঢাকা।
জনগণের টাকার গুলি
জনগণের বুকে,
এই দুঃখটা শুনবে কে
বলবে কে মুখে!
ফ্যাক্ট: নয়া পল্টন— ঢাকা।
আপনি য়ে উন্নয়ন করেছেন পৃথিবীর কোনো দেশে রাজা বাদশাহ ও করতে পারেনি দিনের ভোট রাতে নিয়েছেন মৃত মানুষের ও ভোট নিয়েছেন য়ারা মরে গেছে ওরা ও ভোট এর সময় এসে ভোট দিতে পারে এর চেয়ে বড় উন্নয়ন আর কি হতে পারে
আপনি য়ে উন্নয়ন করেছেন পৃথিবীর কোনো দেশে রাজা বাদশাহ ও করতে পারেনি দিনের ভোট রাতে নিয়েছেন মৃত মানুষের ও ভোট নিয়েছেন য়ারা মরে গেছে ওরা ও ভোট এর সময় এসে ভোট দিতে পারে এর চেয়ে বড় উন্নয়ন আর কি হতে পারে
সে চিন্তার প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে সবখানে।
সে চিন্তার প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে সবখানে।
দ্রব্যমূল্যের দাম কতটা বাড়ানো যায় তাও কি জেলখানায় বসে নোট করেছেন?আল্লাহ হেদায়েত দান করুক আপনাকে😥
দ্রব্যমূল্যের দাম কতটা বাড়ানো যায় তাও কি জেলখানায় বসে নোট করেছেন?আল্লাহ হেদায়েত দান করুক আপনাকে😥