মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগ সৌন্দর্য বর্ধন ও সাজসজ্জায় বেলুনের বদলে সরকারি নিরাপদ কনডম ব্যবহার করা হয়। এ ঘটনায় হাসপাতালের দায়িত্বরত জরুরি বিভাগের ইনচার্জকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
Advertisement: 2:56
Close PlayerUnibots.in
শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ১০০ শয্যাবিশিষ্ট সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবদুস সোবাহানের স্বাক্ষরিত একটি পত্রের মাধ্যমে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
অব্যাহতি পাওয়া মো. রেজাউল করিম হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স ও জরুরি বিভাগের ইনচার্জ। এ বিষয়ে তিনি বলেন, আমি সরল-সোজা মানুষ। কিনে এনে বেলুন ফুলিয়েছি। কিন্তু কীভাবে কী হলো বুঝতে পারছি না।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে ১৬ ডিসেম্বর শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সৌন্দর্যবর্ধন ও সাজসজ্জায় অংশ হিসেবে বেলুনের সঙ্গে সরকারি নিরাপদ কনডম ব্যবহার করেন রেজাউল করিম, যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দৃষ্টিগোচর হয়। তাই হাসপাতালের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। উক্ত তদন্ত কমিটি তাদের প্রতিবেদন আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের কাছে দাখিল করার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়। কমিটিতে হাসপাতালের জুনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. মো. মফিজুল ইসলামকে সভাপতি, আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. সুমন কুমার পোদ্দারকে সদস্য সচিব করে, জুনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. সৌমিত্র সরকার ও জুনিয়র কনসালটেন্ট ডা. কাজী শাহ মো. আবদুল্লাহকে সদস্য করা হয়েছে।
এ বিষয়ে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবদুস সোবাহান বলেন, সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগ সৌন্দর্যবর্ধন ও সাজসজ্জায় বেলুনের বদলে সরকারি নিরাপদ কনডম ব্যবহার করা হয়েছে। তাই জরুরি বিভাগের ইনচার্জকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের তিন কার্যদিবসের মধ্যে তদন্তের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
বিজয় দিবস উপলক্ষে যাদের কাছে বেলুন কেনার টাকা নেই, কনডম ব্যবহার করে বিজয় দিবস পালন করে, তারাই আবার উঁচু গলায় বলে. বাংলাদেশ ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে, বাংলাদেশের মানুষ আর কতকাল এদের পাগলামি দেখবে?
বাতাসে উরলে হলো
Ata ki holo
Digital to smart
This is called digital Bangladesh.
আজকে খেলার লিংক চাই,,
মেসেনজারে দিলে উপকার হবে।
অনেকেই লিংক চাইছে