সালেহ আহমদ জিয়ার বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন, হত্যাচেষ্টা, বোমাবাজিসহ রয়েছে আটটি মামলা।তার দখল থেকে বাদ যায় না মসজিদও। কারও জমির উপর নজর পড়লে ওই ব্যক্তিকে ভয়ভীতি দেখিয়ে সে জায়গা দখলে নেন সালেহ আহমদ জিয়া। যদি ভয়ভীতিতে কাজ না হয় তবে ওই ব্যক্তিকে বিভিন্ন মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে এলাকা ছাড়া করা হয়।
সালেহ আহমদ জিয়া বায়েজিদ থানাধীন শেরশাহ কলোনী দিঘীরপাড় এলাকার মহিউদ্দীন আহমদের ছেলে। অভিযোগ রয়েছে, করোনাকালে বায়েজিদ পূর্বাচল সমবায় বসতি লিমিটেডের অধীনে গড়ে উঠা একটি মসজিদ ভুয়া দলিল তৈরি করে রাতের আঁধারে দখল করেন সালেহ আহমদ জিয়া। রাতারাতি মসজিদ ভেঙে ফেলা হয়।
পরে পূর্বাচল সমবায় বসতি কর্তৃপক্ষ বায়েজিদ থানায় সাধারণ ডায়রি করলে পুলিশ ঘটনা তদন্ত করে পূর্বাচল সমবায় বসতি কর্তৃপক্ষকে মসজিদের দখল বুঝিয়ে দেয়।
পূর্বাচল সমবায় বসতি লিমিটেডের সভাপতি দিদারুল আলম বলেন, রাতের আঁধারে এসে আমাদের আবাসিক এলাকার মসজিদের জমিটি দখল করে ফেলে সালেহ আহমদ জিয়া। পরে আমরা থানায় জিডি করলে পুলিশের হস্তক্ষেপে মসজিদের জায়গাটি তার হাত থেকে ফেরত পাই।