রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত মকবুল হোসেনের (৪০) পরিচায় পাওয়া গেছে।বুধবার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে এসে মকবুলের স্ত্রী মরদেহ শনাক্ত করেন।
মকবুল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থানার আব্দুস সামাদের ছেলে। তিনি পল্লবীর লালমাটি টিনশেড কলোনি এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। তার ৮ বছর বয়সী এক কন্যা সন্তান রয়েছে।
মকবুলের স্ত্রী হালিমা জানান, মকবুল কারচুপির কাজ করতেন। কারচুপির পুঁতি কিনতে বাসা থেকে এক হাজার টাকা নিয়ে বের হন। এরপর নয়াপল্টনে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে নিহত হন।
হালিমার দাবি তার স্বামী রাজনীতি করতেন না। তবে, মকবুলের ভাই নূর হোসেন জানান, তার ভাই বিএনপির কর্মী ছিলেন।
এর আগে, এদিন দুপুরে নয়াপল্টনে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কিছুক্ষণ পর কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে সংঘর্ষের পর নয়াপল্টন থেকে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম এবং খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত সহকারী শিমুল বিশ্বাসসহ শতাধিক বিএনপির নেতাকর্মীকে আটকের অভিযোগ করেছে দলটি।
ফেরাউন ..
পানিতে ডুবে মরার এক মূহুর্ত আগেও জানতো না, আজ তার ধ্বংসের দিন। তার লাশ আজও সাক্ষ্য দিচ্ছে জুলুমের পরিনতি বড়ই ভয়াবহ।
ফেরাউন ..
পানিতে ডুবে মরার এক মূহুর্ত আগেও জানতো না, আজ তার ধ্বংসের দিন। তার লাশ আজও সাক্ষ্য দিচ্ছে জুলুমের পরিনতি বড়ই ভয়াবহ।
আহ সন্তান টা এতিম বোন টা বিধবা হয়ে গেলো।
আহ সন্তান টা এতিম বোন টা বিধবা হয়ে গেলো।
আল্লাহ তুমি কেমনে সহ্য করতেছে ডালিমদের তুমি ধ্বংস করো মাবুদ
আল্লাহ তুমি কেমনে সহ্য করতেছে ডালিমদের তুমি ধ্বংস করো মাবুদ