ময়মনসিংহের ত্রিশালে স্বা’মীর ভ’য়ংকর নি’র্যাতনের শি’কার হয়ে হা’সপাতালের বিছানায় কাতরাচ্ছেন এক গৃ’হবধূ। নি’র্যাতনের ঘটনায় ভূ’ক্তভোগী এই না’রী বুধবার বা’দী হয়ে ত্রিশাল থানায় একটি অ’ভিযোগ দা’য়ের করেন।
কিন্তু রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পুলিশ অ’ভিযুক্তকে গ্রে’প্তার করতে পারেনি।ত্রিশাল উপজেলা স্বা’স্থ্য ক’মপ্লেক্সে গেলে ওই গৃ’হবধূ ফেরদৌসী বেগম জানান, তার স্বা’মী রফিকুল ইসলাম ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি কমিউনিটি ক্লি’নিকে এমএলএসএস পদে কর্মরত। তাদের ২ মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে।
রফিকুল ইসলাম তাদেরকে ভরণ-পোষন দেয় না। গত ৫ মে রাতে মঠবাড়িস্থ গ্রামের বাড়িতে রফিকুল ইসলাম তাঁকে মা’রধর করতে থাকেন। এক পর্যায়ে তার যৌ’নাঙ্গসহ কোমড়েরর নিন্মাংশে বে’ধরক পে’টায় রফিকুল। নি’র্যাতনের একপর্যায়ে তিনি চেতনা হা’রিয়ে ফে’লেন। পরে স্থানীয়রা তাকে উ’দ্ধার করে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।ফেরদৌসী বেগম অ’ভিযোগ করে বলেন, রফিকুল ইসলামের দ্বিতীয় স্ত্রী রয়েছে। রফিকুল ইসলাম নান্দাইলসহ
বিভিন্নস্থানে চাকুরি করাকালীন সময়ে আরো বিয়ে করেছিল। একপর্যায়ে তাদেরকে তাড়িয়ে দিয়েছে।ত্রিশালের সিনিয়র সাংবাদিক কামাল হোসেন জানান, ক’রোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে ক’মিউনিটি ক্লি’নিকের একজন স্টাফের এহেন ঘটনা খুবই দু’:খজনক। তার বি’রুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানাই।
এ বিষয়ে রফিকুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সামন্য একটু পি’টিয়েছি, সে ভাল না, মা’মলা করুক আমি দেখবো।এ বিষয়ে মা’নবাধিকার কর্মী ও ত্রিশাল রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি কামাল হোসেন জানায়, এটা খুব দুঃ’খজনক বিষয় ভো’ক্তভোগী যেন ন্যায় বিচার পায়।
জানাযায়, নি’র্যাতনের শি’কার গৃ’হবধূ ফেরদৌসী বেগমের দা’য়েরকৃত মা’মলার ত’দন্তকারী কর্মকর্তা ত্রিশাল থানার উপ প’রিদর্শক (এস’আই) আব্দুল কাইয়ুম।এ ব্যাপারে ত্রিশাল থানার ওসি (ত’দন্ত) মো. সুমন জানান, অ’ভিযোগ পেয়েছি । ত’দন্ত অফিসারকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে ।