Breaking News

এবার জিয়ার কবর সরাতে আলটিমেটাম, জানাগেল নেপথ্যে কারা

তৎকালীন সামরিক শাসন আমলে জিয়াউর রহমান অবৈধ্য ভাবে ক্ষমতায় থাকতে সেনাবাহিনী ও বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা-সদস্যদের বিচারে নামে হ/ত্যা করেছেন বলে অভিযোগ করেন তাদের পরিবারের সদস্যরা। বিষয়টি নিয়ে তারা আন্দোলন কর্মসূচি পালন করেছেন। এতে তারা দাবি করেন চন্দ্রিমা উদ্যান থেকে জিয়াউর রহমানের কবর অপসারণের। এ বিষয়টি নিয়ে আল্টিমেটাম দিয়েছে ‘মায়ার কান্না’ নামে একটি সংগঠন।

১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর সামরিক অভ্যুত্থানে নি/হত সেনা ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের পরিবারের একটি সংগঠন মায়ার কান্না সংসদ ভবন এলাকার চন্দ্রিমা উদ্যান থেকে জিয়াউর রহমানের কবর অপসারণের আল্টিমেটাম দেয়। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তারা এ আল্টিমেটাম দেন।

সংবাদ সম্মেলনে ‘মায়ের কান্না’ সংগঠনের আহ্বায়ক কামরুজ্জামান লেলিন সংসদ ভবন এলাকা থেকে জিয়াউর রহমানের কবর অপসারণসহ পাঁচ দফা দাবি জানান। এ সময় সংগঠনের নেতারা বলেন, এই দাবি মানা না হলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বিদ্রোহ দমনের নামে ষ/ড়যন্ত্রমূলকভাবে সামরিক বাহিনীর প্রায় দেড় হাজার সদস্যকে অন্যায়ভাবে ফাঁ/সিসহ বিভিন্ন শাস্তি দেওয়া হয়েছে।

ইতিহাসে এটি নজিরবিহীন। সেনা ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের স্বজনরা দাবি করেন, জিয়াউর রহমান তার ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে এ হ/ত্যাকাণ্ড চালান। স্বজনরা জানান, কাউকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে জিয়াউর রহমান বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দন্ড কার্যকর শুরু করেন। বাছাই করে মুক্তিযোদ্ধাদের ফাঁ/সি কার্যকর করা হয় প্রথমে।

মৃ/ত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের স্ত্রী-সন্তানরা এতদিন পর তাদের আত্মীয়-স্বজনের কবর না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তারা স্বামী ও পিতা হ/ত্যার বিচারের পাশাপাশি জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচার দাবি করেছেনে এমন হ/ত্যাকাণ্ডের অপরাধে।

প্রসঙ্গত, জিয়াউর রহমানের শাসনকালে যেসব সেনা ও বিমান কর্মকর্তা ও সদস্যদের অন্যায় ভাবে শাস্তি দেওয়া হয় তাদের পরিবারের অভিযোগ এটা অন্যায় ভাবে করা হয়েছে যার বিচারের দাবি সরব হয়েছে এবং সরকারের কাছে তাদের দাবি জানিয়েছে।

Check Also

স্কুলে ডেকে এনে প্রেমিককে জাপটে ধরে রোমান্সে মাতলেন ছাত্রী, এলাকাজুড়ে হইচই

সিনেমায় রোমান্টিক দৃশ্য হরহামেশাই দেখা যায়, যে সময় প্রেমিক প্রেমিকার মনেও রোমান্স জাগে। এটাই স্বাভাবিক। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *