আগামী শনিবার ঢাকায় বিএনপির সমাবেশের সময় পরিবহন ধর্মঘট ডাকা হবে না। তবে বিএনপি নেতাকর্মীদের সমাবেশে যাওয়া ঠেকাতে থাকবে নানা কৌশল। ঢাকা মহানগরের অভ্যন্তরে বাস চলবে। চলবে দূরপাল্লার বাসও। তবে সমাবেশে আসতে বিএনপি নেতাকর্মীদের বাস ভাড়া দেওয়া হবে না। সমাবেশ এলাকা এড়িয়ে চলবে বাস। ১০ ডিসেম্বর ভাঙচুর-সহিংসতা হলে মালিকরা বাস বন্ধ রাখতে পারবেন।
সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। তবে সংগঠনটির কোনো নেতা এসব কৌশলের বিষয়ে নাম প্রকাশ করে কথা বলতে রাজি হননি। আজ বৃহস্পতিবার সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কার্যালয়ে ঢাকার বাস মালিকদের ডাকা হয়েছে। সভা থেকে মালিকদের ১০ ডিসেম্বরের বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হবে।
সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ সমকালকে বলেছেন, বিএনপির জ্বালাও-পোড়াওয়ের ইতিহাস রয়েছে। ২০১৩ ও ২০১৫ সালে আন্দোলনের নামে হাজারো গাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দিয়েছেন। আবার তেমন কিছু হলে, নিরাপত্তা শঙ্কায় সাধারণ মালিকরা বাস বন্ধ রাখলে কিছু করার নেই। কিন্তু ধর্মঘট ডাকা হবে না।
নেতাকর্মী হত্যার প্রতিবাদ, খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ নানা দাবিতে গত ১২ অক্টোবর থেকে বিভাগীয় পর্যায়ে সমাবেশ করছে বিএনপি। চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা বাদে দলটির বাকি সাত সমাবেশের সময় গণপরিবহন বন্ধ ছিল। খুলনা, রংপুর, বরিশাল, ফরিদপুর ও সিলেটে বিএনপির সমাবেশের আগের দিন থেকে ধর্মঘট ছিল। গত শনিবার রাজশাহীতে সমাবেশের দুই দিন আগে থেকেই বাস বন্ধ ছিল।
বিএনপির দাবি, সমাবেশে জনসমাগম ঠেকাতে সরকারের নির্দেশে এসব ধর্মঘট ডাকা হয়েছিল। তবে আওয়ামী লীগ এই দাবি নাকচ করে বলে আসছে, মালিক-শ্রমিকরা বিএনপি সহিংসতার ভয়ে গাড়ি বন্ধ রেখেছিল।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) বিএনপিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি দিয়েছে। তবে বিএনপি নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে চায়। নয়াপল্টন, আরামবাগ, মতিঝিল বা বিকল্প কোনো এলাকায় সমাবেশ করতে চায়।
পরিবহন মালিকদের সূত্রে জানা গেছে, বিএনপি যে এলাকায় সমাবেশ করবে, সেই রুটে বাস চলবে না অথবা সমাবেশ এলাকা এড়িয়ে চলবে। যাতে বিএনপির নেতাকর্মীরা বাসে করে কর্মসূচিতে যেতে না পারেন। ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাংগঠনিক
সম্পাদক মাহবুবুর রহমান বলেছেন, বিএনপি তো ‘খেলা’ শুরু করে দিয়েছে। গতকাল (বুধবার) নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় গাড়ি ভেঙেছে। তাহলে সমাবেশ এলাকায় কীভাবে
বাস চলবে?
হানিফ পরিবহনের মহাব্যবস্থাপক মোশাররফ হোসেন জানিয়েছেন, ধর্মঘটের নির্দেশনা পাননি। ৯ ও ১০ ডিসেম্বর স্বাভাবিক সময়সূচি মেনে বাস চলবে। তবে ওই দুই দিনের বাসের টিকিটের চাহিদা খুবই কম। ৮ ডিসেম্বরের বাসেও যাত্রী পাওয়া যাচ্ছে না। যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে ঢাকায় আসছেন না।
ওরা বাসে আগুন দেয় ওদের দেখলে বাস পালায়
ওরা বাসে আগুন দেয় ওদের দেখলে বাস পালায়
ছাত্রলীগ বাসে আগুন দিবে, এই আগুন 🔥 বিএনপির ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়ার জন্য বাস ধর্মঘট দেবেন না পরিবহন মালিকরা,
ছাত্রলীগ বাসে আগুন দিবে, এই আগুন 🔥 বিএনপির ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়ার জন্য বাস ধর্মঘট দেবেন না পরিবহন মালিকরা,
কতো বড়ো ন্যাককার জনক কাজ
কতো বড়ো ন্যাককার জনক কাজ
গণতন্ত্রের অনুশীলন চলছে!
গণতন্ত্রের অনুশীলন চলছে!
চিন্তা করো কতটা, বিকারগস্ত
চিন্তা করো কতটা, বিকারগস্ত
বাস লাগবে না পাগলা। এদের প্রতিটি পায়ের গতি রকেটের চাইতেও বেশি। তাছাড়া ওদেরকে দেখলে বাস এমনিতেই পালায়।
বাস লাগবে না পাগলা। এদের প্রতিটি পায়ের গতি রকেটের চাইতেও বেশি। তাছাড়া ওদেরকে দেখলে বাস এমনিতেই পালায়।
দেশ টা কি তোদের বাবার
দেশ টা কি তোদের বাবার
খোলা কথা একদম সুন্দর, ঘুরিয়ে পেছিয়ে কথা না বলার চাইতে সোজা বলা ভাল 😂🤣
খোলা কথা একদম সুন্দর, ঘুরিয়ে পেছিয়ে কথা না বলার চাইতে সোজা বলা ভাল 😂🤣
সময় আসলে ওই সকল চলতে দেয়া হবে না।
সময় আসলে ওই সকল চলতে দেয়া হবে না।
বিনোদন
বিনোদন
কিভাবে বাস পাবে যেখানে ছেলেকে না পেয়ে বাপকে পিটিয়ে মারে যে দলের লোক সেখানে বাস কেন প্লেনও বন্ধ করে দিতে পারে বাহ্
কিভাবে বাস পাবে যেখানে ছেলেকে না পেয়ে বাপকে পিটিয়ে মারে যে দলের লোক সেখানে বাস কেন প্লেনও বন্ধ করে দিতে পারে বাহ্
খুব উপকার হইলো😌😐🙂
খুব উপকার হইলো😌😐🙂
বাস তো শুধু নির্দিষ্ট……….।
বাস তো শুধু নির্দিষ্ট……….।
বাস লাগবেনা, রাস্তা খোলা থাকলে’ই চলবে
বাস লাগবেনা, রাস্তা খোলা থাকলে’ই চলবে
khankir polara
khankir polara