আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, নির্বাচন নির্বাচনের মতো হবে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হবে। নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে যারা ক্ষমতায় আসবে তারা দেশ চালাবে। কেউ নির্বাচনে না আসলেও সংবিধান সমুন্নত রেখে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
শুক্রবার (২৬ আগস্ট) ঢাকার সাভারে এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, দেশের রাজনীতিতে সরকার ও বিরোধী দলেও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি থাকবে, সে ব্যবস্থা করতে হবে। কোনো অপশক্তির জায়গা হবে না বাংলাদেশে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে অপশক্তির মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে হবে।
এ সময় তিনি বলেন, একাত্তরের পৈশাচিকতার পুনরাবৃত্তি ঘটে ’৭৫- এর ১৫ আগস্ট। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে মেজর জিয়া, মুশতাক পাকিস্তানের আইএসের এজেন্ট হিসেবে যুক্ত হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পেছনে যে বিদেশি শক্তি ছিল আমেরিকা, তারাই আবার মানবাধিকারের কথা বলেন। তাদের দেশেই বঙ্গবন্ধুর খুনিরা আশ্রয়ে থাকেন। জাতীয় চার নেতাকে যেভাবে হত্যা করেছেন মেজর জিয়া, একইভাবে বেগম জিয়া ও তারেক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।
কামরুল ইসলাম বলেন, ’৭৫- এর মতো ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে একই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে হাওয়া ভবনের একাধিক বৈঠকের সিদ্ধান্তে।
তিনি আরও বলেন, আজকের বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে সম্ভাবনাময় দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বেই এই সফলতা। সব কিছুর দাম বেড়ে যাওয়া ও বিদ্যুতের কারণে কষ্ট হচ্ছে সবার। শিগগিরই এ পরিস্থিতির সমাধান হবে।