গত রবিবার ছিল পাকিস্তান দিবস। এদিন কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামীদের পাশে দাঁড়িয়ে সওয়াল করতে দেখা গেছে শাসক ও বিরোধী সবাইকেই। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান থেকে শুরু করে বিরোধী রাজনৈতিক দলের সব নেতারাই কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামীদের কার্যকলাপকে স্বাধীনতার লড়াই বলে আখ্যা দিয়েছে।
রবিবার ইমরান খান টুইট করেন, ‘কাশ্মীরিদের স্বাধীনতার লড়াইকে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক আইনও স্বীকৃতি দিয়েছে। আমরাও ধারাবাহিকভাবে এই লড়াইয়ে কাশ্মীরিদের পাশে রয়েছি। হিন্দুত্বের ধ্বজাধারী ভারতের সরকার কাশ্মীরের স্বাধীনতার লড়াইকে অন্যায়ভাবে দমন করার চেষ্টা চালাচ্ছে। সেখানকার মানুষের উপর অমানুষিক অত্যাচার করছে।
আমরা তার তীব্র নিন্দা করছি। আজ আমরা ইয়ম-ই-ইলহাক-ই-পাকিস্তানের ঐতিহাসক পটভূমিকার কথা স্মরণ করেছি। কাশ্মীরিরা পাকিস্তানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তার সম্মানেই এই অনুষ্ঠান পালন করা হয়। সেসময়ের মতো আজও আমরা কাশ্মীরের মানুষের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি পালন করে আসছি। আগামীদিনেও তাদের স্বাধীনতার লড়াইয়ের পক্ষেই থাকব।’
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি টুইট করে কাশ্মীরিদের পাশে থাকার বার্তা দেন রাষ্ট্রপতি ডা. আরিফ আলভিও। তার কথায়, সেই দিন আর বেশি দূরে নয় যখন কাশ্মীরিদের পাকিস্তানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। সেখানকার মানুষরা যে আত্মবলিদান দিয়েছে তার ফল মিলবেই।