উপজেলার পল্লিতে তালাক দেয়া স্ত্রীকে দেনমোহর দেয়ার কথা বলে পিতার বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে পেটে ছুরিকাঘাত করে হ’ত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। আ’হত নারীকে মুমূর্ষ্য অবস্থায় হাসপাতালে নিলে প্রাথমিক চিকিৎসার পর শজিমেক হাসপাতালে নেয়ার পরামর্শ দিয়েছন ডাক্তার।
হাসপাতাল ও আ’হত নারী সুত্র জানান, শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার সোনামুখী ইউনিয়নের কাাঁঠালবাড়ি গ্রামের ওই ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুস সালেক মন্ডলের তালাক প্রাপ্তা মেয়ে রুমা খাতুন (২৭) কে বিয়ে দিয়েছিলেন একই ইউনিয়নের রামশালা গ্রামের মৃত হায়দার আলীর ছেলে মোফাজ্জল হোসেন এর সাথে। সেখানেও মেয়েটির সংসার ভেংগে যায়। মেয়েটি স্বামীর বিরুদ্ধে দেনমোহরের দাবীতে মামলা করেন ।
গত শনিবার সন্ধ্যায় মোহরানার টাকা দেয়ার কথা বলে মোফাজ্জল হোসেন পিতার বাড়ি থেকে ডেকে বাহির করেন। তারপর মাঠের মধ্যে নিয়ে হ’ত্যার উদ্ধেশ্য পেটে ছুরিকাঘাত করেন বলে ছুরিকাহত রুমা খাতুনের অভিযোগ।
এ সময় মেয়েটি ।র’ক্তাক্ত অবস্থায় ধারালো ছুরিটি কেড়ে নিয়ে চিৎকার করতে করতে কাঁঠাল বাড়ি বাজারে পৌঁছলে লোকজন রাত সাড়ে ৯টায় হাসপাতালে পৌছান।
উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে জখমী রুগির জন্য সার্জারী কিট ও অপারেশন ব্যবস্থা না থাকায় এবং অবস্থা সংঙ্কামুক্ত নয় জন্য তাকে বগুড়া শজিমেক হাসপতালে রাতে প্রেরণ করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন হাসপতালের উপস্বাস্থ্য কর্তা ডাঃ নাজমুল হাসান নিশ্চিত করেছেন।